নিয়মিতপুষ্টিকর খাবার খেলে এমনিতেইপুরুষের বীর্য ঘন হয়েথাকে। বীর্যঘন করার প্রাকৃতিক উপায়হিসাবে প্রতিদিন দুধ, ডিম, মধুগ্রহণ করতে পারেন ।
সবথেকে ভাল বীর্যঘন করার প্রাকৃতিক উপায়হল মধু। প্রতিদিনতিন বেলা খাবার পরএক চা-চামচ বাতার কিছু কম খাবেন ।
অনেকে ওষুধ খেয়ে ঘনকরতে না পেরে অতিষ্ঠ। তারা জানতেচান আসলেই কি বীর্যঘন করার কোন উপায়আছে কিনা! হাঁ প্রাকৃতিককিছু জিনিস যা আমদেরহাতের কাছেই পাওয়া যায়যেমন রসুন হতে পারেআপনার বিবাহিত জীবনের নতুন বন্ধু।
প্রতিদিননিয়ম করে কয়েক কোয়াকাঁচা রসুন খেলে শরীরেরযৌবন দীর্ঘ স্থায়ী হয়। যারা পড়ন্তযৌবনে চলে গিয়েছেন, তারাপ্রতিদিন দু’কোয়া রসুনখাঁটি গাওয়া ঘি-এভেজে মাখন মাখিয়ে খেতেপারেন। তবেখাওয়ার শেষে একটু গরমপানি বা দুধ খাওয়াউচিত। এতেভালো ফল পাবেন। যৌবন রক্ষার জন্যরসুন অন্যভাবেও খাওয়া যায়।কাঁচা আমলকির রস ২বা ১ চামচ নিয়েতার সঙ্গে এক বাদুই কোয়া রসুন বাটাখাওয়া যায়। এতেস্ত্রী-পুরুষ উভয়ের যৌবনদীর্ঘস্থায়ি হয়।
তবে যাদের শরীর থেকেরক্তপাত সহজে বন্ধ হয়না, অতিরিক্ত রসুন খাওয়া তাদেরজন্য বিপদ জনক।কারণ, রসুন রক্তের জমাটবাঁধার ক্রিয়াকে বাধা প্রদান করে।
রাতে শোবার সময় ইসুপগুলেরভুসি পানি দিয়ে খাবেন৭ দিন খান ফলাফলনিজেই পাবেন। কথায়আছে দাদা খেলে দাদিখুশি নানা খেলে নানিখুশি এরেই নাম ইসুপগুলেরভুসি।
নিয়মিতপুষ্টিকর খাবার খেলে এমনিতেইপুরুষের বীর্য ঘন হয়েথাকে। যেমনপ্রতিদিন দুধ, ডিম, মধুগ্রহণ করলে সাধারণত আরকোনো কিছুরই দরকার পড়েনা। অনেকেআবার সরাসরি ঔষধ খাওয়াশুরু করে দেন।তারও কোনো দরকার আছেবলে ডাক্তাররা মনে করেন না। কারণপুরুষের বীর্য উত্পন্ন হয়সরাসরি তাদের খাবার থেকে।
আর যদি কিছু খেতেইমনে চায় তাহলে “শিমুলমূল চূর্ণ” এবং “শিলাজুত” প্রতিদিন ১ চামচ পরিমানসকালে পানিতে মিশিয়ে সপ্তাহবা ১০ দিন খেতেপারেন। এতেইকাজ হয়ে যাবে।“শিলাজুত” আগের দিন পানিতেভিজিয়ে রাখতে হয়।এগুলো প্রাকৃতিক। হোমিওপ্যাথিতেওবীর্য ঘন করার দারুনকিছু ঔষধ রয়েছে যেগুলিরকোনো প্রকার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ানেই এবং সারা বছরইআপনি খেতে পারবেন।
তবে ওষুধ না খেয়ে যদি সমস্যার সমাধান করা যাই সেটাই সবথেকে ভাল। তাই উল্লেখিত উপায়গুলো মেনে চলুন । আশা করি আপনার সমস্যার সমাধান হবে।