কখন যে কোন মেয়ে বলেছিল হেসেঃ
নাবিক তোমার হৃদয় আমাকে দাও,
জলদস্যুর জাহাজে যেয়ো না ভেসে
নুন ভরা দেহে আমাকে জড়িয়ে নাও।
নাবিক তোমার হৃদয় আমাকে দাও,
জলদস্যুর জাহাজে যেয়ো না ভেসে
নুন ভরা দেহে আমাকে জড়িয়ে নাও।
জল ছেড়ে এসো প্রবালেই ঘর বাঁধি
মাটির গন্ধ একবার ভালবেসে
জল ছেড়ে এসো মাটিতেই নীড় বাঁধি
মুক্তো কুড়াতে যেয়ো না সুদূরে ভেসে।
মাটির গন্ধ একবার ভালবেসে
জল ছেড়ে এসো মাটিতেই নীড় বাঁধি
মুক্তো কুড়াতে যেয়ো না সুদূরে ভেসে।
সে তো বলেছিলো, নীল পোশাকটি ছাড়ো
দু’চোখে তোমার সাগরের ফেনা মাখা,
আকাশের রঙ হৃদয় কি এতো গাঢ়?
গাঙচিল-মন ঢেউয়ে ঢেউয়ে মেলে পাখা!
দু’চোখে তোমার সাগরের ফেনা মাখা,
আকাশের রঙ হৃদয় কি এতো গাঢ়?
গাঙচিল-মন ঢেউয়ে ঢেউয়ে মেলে পাখা!
(আমাকে তখন বললো দুলিয়ে শাখা
দূর পাহাড়ের অতিকায় এক পামঃ
গাঙচিল-মন বন্ধ করো না পাখা
ওদের হৃদয়ে কখনো এঁকো না নাম।)
দূর পাহাড়ের অতিকায় এক পামঃ
গাঙচিল-মন বন্ধ করো না পাখা
ওদের হৃদয়ে কখনো এঁকো না নাম।)
স্বপ্নের মতো মেয়েটিকে বলি শোনো,
ঢেউয়ে ভেসে গিয়ে নামবো গিয়ে অথৈ তলে,
কেনো মিছিমিছি তটের বালুকা গোনো
নেমে এসো সাথে মাণিক কুড়াবো জলে।
ঢেউয়ে ভেসে গিয়ে নামবো গিয়ে অথৈ তলে,
কেনো মিছিমিছি তটের বালুকা গোনো
নেমে এসো সাথে মাণিক কুড়াবো জলে।
মেয়েগো হৃদয়ে সাগরের সুরজাল
জীবন কেটেছে কত তাইফুন ঝড়ে
জলদস্যুরা করবে যে গালাগাল
জন্ম নিয়েছি জলদস্যুর ঘরে।
জীবন কেটেছে কত তাইফুন ঝড়ে
জলদস্যুরা করবে যে গালাগাল
জন্ম নিয়েছি জলদস্যুর ঘরে।