বিয়ে ঠিক হয়ে গিয়েছে! আংটি বদল পর্ব মিটেছে৷এবার ছাদনা তলায় বসারতোড়জো। গায়েহলুদ-বিয়ে আর বৌভাতেরডেট ঠিক করা হবে। পাত্রহিসেবে আপনার কাজ কি?
প্রথম করণীয়:
আত্মবিশ্বাসীহোন৷ অযথা ডাক্তারের কাছেদৌড়াবেন না। টিন-এজে স্বমেহনের কারণেঅনেকেই অপরাধবোধে ভোগে, মনে শঙ্কাতৈরি হয় শারীরিক ভালোবাসায়পারংগমতা দেখাতে পারবে কিনা। অনেকেদৌঁড়য় ডাক্তারের কাছে। ডাক্তারেরকাছে যাওয়া যাবে নাতা নয়। তবেযদি নিজের দৈহিক সুস্থতাথাকে আর পুরুষাংগের প্রাত্যহিকউত্থান (সকালে, যাকে “মর্নিংগ্লোরী” বলা হয়।) হয় তবে ভয়ের কিছুনেই। ডাক্তারেরকাছে যাওয়ার রিস্ক হচ্ছেঅনেকে এই সুযোগে টু-পাইস কামানোর ধান্ধায়আপনার উল্টো ক্ষতি করেদিতে পারে। অনেকেআবার ইউনানীর মত ফ্রডের কাছেযান, ওখানে গেলে নাকিলাইফ হেল করে দেয়।তবেপুরুষদের ক্ষেত্রে একটা বিষয় আমলেআনা হয় না, সেটাহল ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন বা ইউরিন ইনফেকশন। ইউরিনইনফেকশন হয় কিছু ব্যাকটেরিয়ারকারণে এবং পুরুষরা এটাতেআক্রান্ত হয় টয়লেট ব্যবহারেরমাধ্যমে। পুরুষদেরসবাইকে কম-বেশি পাবলিকটয়লেট ব্যবহার করতে হয়।ইউনি’র হল-অফিসেরটয়লেটকেও পাবলিক টয়লেট হিসেবেট্রিট করুন এখানে।এসব টয়লেট নানা ধরনেরমানুষ ব্যবহার করে। এবংঅনেক টয়লেটেই জলের সুব্যবস্থা থাকেনা। এদেরমধ্যে কারও যদি ইনফেকশনথেকে থাকে তবে সেটয়লেট ব্যবহারের পর ভালোভাবে জলনা দিয়ে গেলে, বানতুন ব্যবহারকারী জল দিয়ে ফ্লাশনা করে ব্যবহার করলেপ্যানে থাকা ব্যাক্টেরিয়া আক্রমনকরে। এভাবেইজল ইউজ না করলেইনফেকশন হয়। এটাএকটা “যৌনবাহিত রোড (STD)”, এবং স্বামীর কাছথেকে স্ত্রীরা এটা পেয়ে থাকে। তাইযদি আপনি প্রসাবে জ্বালাপোড়াবা পেইন অনুভব করেনতবে বিয়ের আগেই একবারটেষ্ট করুন, থাকলে ব্যবস্থানিন। মনেরাখবেন আপনার স্ত্রী আক্রান্তহলে প্রেগন্যান্সির সময় এটা এক্সট্রাটেনশন এড করবে।হাই অ্যান্টিবায়োটিক খেতে হবে তখন।
দ্বিতীয়করণীয়:
যৌনমিলনেরসেফ পিরিয়ড নিজে জানুন, হবু বধুকে জানান।সেফ পিরিয়ড মানে যেসময় কোন প্রতিরোধক (কনডমবা এ জাতীয়) ছাড়াইদৈহিক সম্পর্ক স্থাপন করতে পারবেন, অ্যাক্সিডেন্টলি গর্ভবতী হওয়ার ভয় থাকবেনা। এটাঅনেকেই জানেন, আবার একটুরিভাইস করে নিন।মেয়েদের পিরিয়ডের সঙ্গে সেফ পিরিয়ডেরসম্পর্ক। ধরলামকোন মেয়ের পিরিয়ড হয়৩০ দিন পর পর(কম বেশিও হতে পারে) এবং এই মাসে তারপিরিয়ড শুরু হয়েছিল ১তারিখে। তারআগের মাসেও ১ তারিখে। এটাকেএক সাইকেল বলা হয়। নরম্যালিওভুলেশন হয় সাইকেলের মাঝামাঝিসময়ে, ধরলাম ১৪ দিনে। তাহলে১৪ তারিখে ওভুলেশন হচ্চে। এইওভুলেশনের হওয়ার আগের একসপ্তাহ ও পরের একসপ্তাহ ফার্টাইল বা উর্বর সময়। এসময়েপ্রোটেকশন না নিলে গর্ভবতীহবেই। তাহলেমাসের ৭ তারিখ থেকে২১ তারিখ প্রোটেকশন ছাড়াএগোনো যাবে না।বাকি সময় সেফ, থিওরিটিক্যালিকোন প্রোটেকশনের দরকার নেই।এটা ন্যাচারাল পদ্ধতি, তবে সমস্যা হলোপিরিয়ডে ডেট বিয়ের পরবদল হতে দেখা যায়। এবংঅনেকের ক্ষেত্রে সাইকেলটাও স্ট্যাবল থাকে না।তাই সাইকেল স্ট্যাবল নাহওয়া পর্যন্ত প্রোটেকশন নেওয়াই উচিত।যদি দ্রুত বাচ্চা নেওয়ারপ্ল্যান না থাকে, তাহলেপ্রোটেকশন নিয়েই শুরু করতেহবে। নোহান্কি পান্কি। তবেকখনই প্রথম বাচ্চা হওয়ারআগে আপনার স্ত্রীকে বার্থকন্ট্রোলপিল খাওয়াবেন না। এটাস্বাভাবিক ডেলিভারিতে সমস্যা তৈরি করেথাকে বলে রিপোর্ট পাওয়াগিয়েছে।
তৃতীয়করণীয় :
জানুনপ্রি-ম্যাচ্যর ইজাকুলেশন কি? প্রি-ম্যাচুরইজাকুলেশন মানে খুব দ্রুতবা সময়ের আগেই বীর্যপাত। সময়েরআগে মানে পার্টনারের অর্গাজমেরআগেই আর দ্রুত সময়মানে ১.৫ মিনিটেরকম সময়ের মধ্যে।অধিকাংশ পুরুষই (৯০-৯৫%) জীবনেরপ্রথম যৌনাভিজ্ঞতায় প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশনেরসম্মুখীন হয়। প্রথমদিকে এটা নরমাল, এবংসময়ের সঙ্গে সঙ্গে এটাঠিক হয়ে যায়।কেন হয়? প্রথমেই দু’টো কারণ আসবে, অনভিজ্ঞতা ও অতিরিক্ত উত্তেজনা। অনভিজ্ঞএকজন পুরুষ তার প্রথমসেক্সের সময় প্রচন্ড উত্তেজিতথাকে। উত্তেজিতঅবস্থায় নারী সঙ্গীর সঙ্গেশারীরিক খেলায় মেতে উঠারসময় থাকে তাড়াহুড়ার মধ্যে, অল্প সময়ে বেশি পথবিচরনের চেষ্টায় নিজের উপর কন্ট্রোলথাকে না। পাশাপাশিপ্রবেশ করানোর পর যোনীরভেতরের উচ্চ উষ্ণতায় দিশেহারাহয়ে যায় অনেক সময়ই। ফলাফলখুব অল্প সময়েই নারীসঙ্গীর অরগাজম হবার আগেইবীর্যপাত। দ্বিতীয়কারণ হিসেবে আসবে “টেনশন”। নতুনবিয়ে বা সম্পর্কে নিজেকেশারীরিক ভাবে সামর্থবান হিসেবেতুলে ধরতে চাওয়ার মানসিকচাপ থেকে সৃষ্টি হয়টেনশন, ফলে নিজের উপরকন্ট্রোল থাকে না।তৃতীয় কারণ হল “সঙ্গিনীরতৈরি না হওয়া”।প্রথম দিকে শান্ত ওধীর-স্থির ভাবে সঙ্গিনীকেউত্তেজিত করার কাজটা অধিকাংশপুরুষই করে না।ধরে নেয় তার নিজেরমতই তার সঙ্গিনীও উত্তেজিতহবে। ঘটনাউল্টো। মেয়েদেরউত্তেজিত হতে পুরুষদের চেয়েবেশি সময় লাগে।তাই সে তৈরি হবারআগেই পুরুষ সঙ্গী উত্তেজনারচরমে পৌছে যায়।ফলাফল অকাল বীর্যপাত।সমাধান, অনভিজ্ঞতার সমস্যা সমাধানের দরকারনেই, এই খেলায় অভিজ্ঞতাকাম্য নয়। বাকিথাকলো অধিক উত্তেজনা ওটেনশন। নতুনবিয়ে, প্রথমবার কাছে পাওয়া, উত্তেজনাতো থাকবেই। এটাআপনার উপর এখন, অধিকাংশপুরুষই উত্তেজনা নিয়ন্ত্রন করতে পারে না, যদি আপনি পারেন তাহলে“স্যালুট”। নাপারলে কোন সমস্যা নেই। আপনিনিয়ন্ত্রণ করতে পেরেছেন এটাপেপারে বা টিভিতেও আসবেনা। তাইযা স্বাভাবিক তাই হোক।টেনশন কীভাবে দুর করবেন? প্রথমে ভাবুন আপনাকে কিআপনার সঙ্গিনীর সামনে নিজেকে বিশালকিছু-প্রচন্ড সামর্থবান প্রমান করতে হবেই? নাকি স্বাভাবিক একজন মানুষ হিসেবে? যাই করুন না কেনআপনার স্ত্রী আপনারই থাকবে। সুপারম্যানেরপ্রতি মুগ্ধতা থাকে, ভালোবাসা থাকেনা, আপনি সুপারম্যান হতেচাইছেন কিনা নিজেই ভাবুন। আর‘‘সঙ্গিনীর তৈরি না হওয়ার’’ দোষটা পুরোপুরি পুরুষের উপর বর্তায় না। পুরুষকেধৈর্য্য ধরে স্ত্রীকে উত্তেজিতকরার চেষ্টা করতে হবে, শরীরের স্পর্শকাতর অংশগুলোতে কোমলভাবে স্পর্শ করে বাঘষে, কিস করে।ব্যাকনেক, কানের আশে-পাশে, ঠোট-জিহবা, স্তন-নিপল, তলপেট-নাভী, যৌনাঙ্গ-উরু, হাত-পায়ের আঙ্গুল ইত্যাদিস্পর্শকাতর স্থান বলে পরিচিত। স্ত্রীরনিজেরও দায়িত্ব থাকে এ চেষ্টায়সাড়া দেওয়ার। একহাতে তালি বাজে না।
চতুর্থকরণীয় :
কনডম সম্বন্ধে জানুন। বাজারেঅনেক ব্র্যান্ডের কনডম প্রচলিত আছে। সবব্র্যান্ডেরই কম বেশি নানাটাইপ/ফিচারড কনডম বাজারেপাওয়া যায়। যেমন, ডটেড, এক্সট্রা রিবড, সেন্টেড, প্লেইন, থিন, এক্সট্রা থিন, কন্ট্যুরড, লংলাস্টিং, ডটেড প্লাস রিবড, এক্সট্রালং ইত্যাদি। এগুলিএকেকটা একেক সময়ে/পর্যায়েকার্যকর। সবসবার জন্য না৷ সবসময়ের জন্যও না।এক নতুন ব্যবহকারীরক্ষেত্রে প্লেন অথবা ডটেডকনডম শুরু করার জন্যআদর্শ। অর্থ্যাৎজাস্ট প্রোটেকশনের জন্য। এক্সট্রাফিচারড কনডম গুলি শুরুতেব্যবহার না করা ভালো, এতে প্রথমেই এক্সট্রা ফিচারডে অভ্যাস হয়ে গেলেকনডম ছাড়া বা সাধারণভাবেএত ভালো লাগবে না। এইকনডমগুলি সময়ের সঙ্গে সঙ্গেযৌনজীবনে বৈচিত্র্যতা আনার জন্য ব্যবহারকরতে পারবেন।
কীভাবেকনডোম ব্যবহার করবেন: এটা খুবকঠিন কিছু না।কনডোমের প্যাকেটে লেখা থাকে ইন্সট্রাকশন। ফলোকরলেই হবে। খেয়ালরাখতে হবে যেন ভিতরেকোন বাতাস না থাকে, তাই কনডোমের টিপটা চেপে ধরেকনডম পড়তে হয়।বাতাস থাকলে সেক্সের সময়কনডোম ফেটে যেতে পারে৷তাতে প্রোটেকশনের কাজ আর হলওনা।এখানেপাবেন কীভাবে কনডম পড়তেহবে।
পঞ্চমকরণীয় :
রোমান্টিকহোন৷ চিন্তা-চেতনায় বৈচিত্র্যতাআনুন। বিয়েটাশুধু সামাজিক ও ধর্মীয়ভাবে শারীরিকমিলনের অনুমোদন না৷ মনের মিলনেরঅনুমোদনও। ভালোবাসারএমন সহজ সুযোগ আরকোন সিস্টেমে নেই। তাইভালোবাসুন৷ সুযোগকে কাজে লাগান।শরীরকে শুধু প্রাধান্য নাদিয়ে মনের কথাও ভাবুন। একটামানুষ সব ছেড়ে আপনারকাছে আসছে৷ এটা অনুভবকরার চেষ্টা করুন৷ দেখবেনমনটা তার জন্য এমনিতেওনরম হয়ে আসছে।রোমান্টিক হোন৷ কবিতা পড়ুন৷দু’একটা তার সামনেকোট করুন৷ রোমান্টিক গানশুনুন। গুনগুনকরে গাইতে চেষ্টা করুন। বিয়েরপরে বাসর ঘরে প্রবেশেরসময় যেন সানাই বাজেসেই ব্যবস্থা করুন। রুমেফুল রাখুন, হালকা সুগন্ধীব্যবহার করুন, ডিমলাইট ব্যবহারকরুন রাতে। কেয়ারকরুন প্রথম দিন থেকেই৷তাই বলে দৃষ্টিকটুভাবে পিছুপিছু ঘুরে বেরিয়ে তাকেসবার সামনে অস্বস্তিতে ফেলবেননা। ব্যালান্সরাখার চেষ্টা করুন।একলা থাকার অনুভুতিটা প্রথমকয়েকদিন যেনও না পায়৷সেদিকে খেয়াল রাখবেন।বাইরে যাচ্ছেন৷ সে তৈরি হল৷বলে দিন “খুব সুন্দরলাগছে তোমাকে”। ন্যাকামিনা করেই বলে দিনতার সৌন্দর্যে আপনার মুগ্ধতার কথা৷প্রকাশ করুন ভালোবাসার কথা৷তবে লাউড স্পিকারে না৷একান্ত ঘনিষ্ঠ মুহুর্তে।আর বাইরে যাওয়ার ৩-৫ ঘণ্টা আগেজানিয়ে দিন কখন বেরতেচান৷ নিজে তাড়া দিনযেনও তৈরি হয়।না হলে শাড়ি-গহনাচুজ করা-সাজগোজ করাতেইরাত হয়ে যাবে।শারীরিক মিলনের শুরুতেও ভালাবাসারপ্রকাশ রাখুন৷ রোমান্টিকতা আগে৷পড়ে পেরেক মারার কাজ।বাসররাতে রোমান্টিক আলাপ দিয়েই শুরুকরুন৷ এরপর ভবিষ্যত স্বপ্নআর পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের কথা৷ পারিবারিক বিভিন্নরীতি-নীতির কথা স্বাভাবিকটোনে বলে যান।জোর করার কিছু নেই৷শুধু জানিয়ে দিন এসবদরকারি ব্যাপার। মনভালো হলে সংসারের খারাপচাইবে না সে।হানিমুনের জন্য এক্সট্রা কিছুটাকা আগেই আলাদা করেরাখুন। বিয়েরডামাডোলে সব টাকাই খরচহয়ে যায়৷ তাই সাবধান। খুনসুটিকরুন৷ মজা করুন৷ নরমালও ১৮+ কৌতুক গুলিবলার জন্য একজন রেডিমেডশ্রোতা পেয়ে গিয়েছেন৷ কাজেলাগান। তবেবোকার মত নিজে অতীতেকি করেছেন৷ আপনি কত বাহাদুরতা একের পর একনা বলে গিয়ে তাকেওবলতে দিন। তারমজার কথাগুলি বাবা-মা-ভাই-বোন-বন্ধু-বান্ধবীনিয়ে অভিজ্ঞতা বলার সুযোগ দিন। আপনিনিশ্চিত জেনে যাবেন তারপছন্দ-অপছন্দ-ভালো লাগা-দুর্বলতা। দুজনদুজনকে আবিস্কার করুন। জীবনআপনাদেরই ভালোভাবে আপনাদেরই শুরু করতে হবে। তাকেবিশ্বাস করুন ১০০%।চিন্তা ভাবনায় বৈচিত্র্যতা আনুন। এটাআনন্দময় বিবাহিত জীবনের মুলমন্ত্র।বিবাহিত জীবনে অনেক সময়ইএকঘেয়েমি চলে আসে।মন ও শরীর দুইক্ষেত্রেই। বৈচিত্র্যতাআনুন দুই ক্ষেত্রেই।ঘুরতে যান, সিনেমা দেখুন। সেক্সেরজন্য নানা রকম আসনট্রাই করুন৷ নানা ধরনেরকনডম ট্রাই করুন।অনেক সময় ভালো মানেরপর্ন ছবিও যৌনজীবনে বৈচিত্র্যতাআনতে সাহায্য করে।
ষষ্ঠ করণীয়ঃ
এন্টাসিড/ইমোটিল/ফ্ল্যাটামিল/ইনোসল্ট কিনে রাখুন।বিয়ে মানেই খাওয়া দাওয়া৷জোর করেই খাওয়াবে।তেল-মসলার রকমারি।পেট কিন্তু বিদ্রোহ করেবসতে পারে। বদহজমকমন একটা ব্যাপার।এই ক্ষেত্রে ইনো সল্ট বাফ্ল্যাটামিল খুব কাজে দেয়। মনেরাখবেন, পেটে শান্তি নাথাকলে সেক্স করতে ইচ্ছেওকরবে না। এসিডিটিরসমস্যা মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে৷তার ব্যবস্থা নিন।
সপ্তমকরণীয়ঃ
মিষ্টি-ফল-দুধ-ডিমখান বেশি করে।সহবাসের পরেই মিষ্টি-মধু-দুধ-ডিম বাবিভিন্ন ধরনের ফল খান। প্রথমদিকে ক্লান্তিটা বেশি আসবে৷ তাইএসব শক্তিদায়ক খাবার সঙ্গে রাখুন। পরেঅভ্যাস হয়ে গেলে এতকিছু লাগবে না।বিয়ের আগের কয়েকদিন অযথারাত না জেগে ঘুমানোরচেষ্টা করুন। অন্ততদিনে ৬ ঘণ্টা যেনওপূরণ হয়। নতুনজীবন সুস্থ-সবল ভাবেশুরু করুন।
সুত্রঃ সাজঘর.com